ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হলো কোন দেশে বৈধভাবে চাকরির অনুমতি পাওয়ার ভিসা । মানুষ তার ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যে দেশে যেতে চাই। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন পদ্ধতি ও নিয়ম রয়েছে তা নিয়ে আমি বিস্তারিত আলোচনা করবো

ইউরোপ-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-পাওয়ার-উপায়


 ভালো জীবন যাপনের আশায় বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ইউরোপের দেশগুলো অর্থনৈতিক দিক থেকে বেশ উন্নত।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ইউরোপ ও পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়

ইউরোপে কাজের সুযোগের প্রতি আকর্ষণ পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকেই আছে। ইউরোপে কাজ করার জন্য একটি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রয়োজন যা আপনার জীবনযাত্রা শুরু করার প্রথম পদক্ষেপ হবে। বর্তমানে ইউরোপে কাজ করার সুযোগ পেতে হলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আপনি বৈধভাবে কাজের অনুমতি পেতে পারেন।

ইউরোপে বিভিন্ন দেশে কাজের অনুমতি বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার এক এক দেশে এক এক ধরনের নিয়মাবলী রয়েছে। তবে সাধারণত কয়েকটি মূল পদ্ধতি অনুসরণ করেই একজন বিদেশি নাগরিক ইউরোপে চাকরি ও কাজের অনুমতি পেতে পারেন। এই ভিসা পেতে হলে প্রথমে আপনাকে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। এছাড়া যদি আপনি কোন চাকরি পেতে চান ।তাহলে আপনাকে IELTS   কোর্স করতে হবে।

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কি?

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হলো সরকারি অনুমতি যা ইউরোপের দেশগুলোতে কাজের বৈধতা প্রদান করা হয়। ভিসাটি সেই দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে ইস্যু যার মাধ্যমে আপনি বৈধভাবে কাজ করতে পারবেন। ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে এই ভিসার দরকার, তবে বিশেষ কিছু শর্তে আপনার দেশীয় অবস্থার উপর নির্ভর করে এ ভিসা দেয়।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা মূল উদ্দেশ্য হলো বিদেশী নাগরিককে নির্দিষ্ট সময়ের  সুযোগ ইউরোপের কোনো  দেশে চাকরির সুযোগ দেওয়া। সাধারণত সেই দেশের দক্ষ শ্রম বাজারে চাহিদা পূরণ করতে এর ভিসা দেওয়া হয়। এটি হলো বিদেশি কর্মী হিসেবে সেখানে কাজ করার অফিসিয়াল লাইসেন্স।

ইউরোপে কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে

ইউরোপে মোট 50 টি দেশ রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি ভাবে মাত্র শেষ ২৯ টি দেশের ভিসা চালু আছে।দেশগুলো হলো রোমানিয়া ,পর্তুগাল ,নেদারল্যান্ড, জার্মানি ,বেলজিয়াম, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, সুইডেন,ফিনল্যান্ড , সাইপ্রাস ,মালটা ,সার্বিয়া ,আলবেনিয়া ইতালি মোনাকো ইত্যাদি দেশে যায়।

কিছু কিছু দেশে সহজে ভিসা পাওয়া যায় আবার কিছু কিছু দেশে ভিসা পাওয়া কঠিন হতে পারে। কিছু দেশে কাজের ভিসা স্টুডেন্ট ভিসা বা ভিজিট ভিসা পাওয়ার জন্য আবেদন করা যেতে পারে। স্টুডেন্ট ভিসার জন্য জার্মানি, ফ্রান্স্, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড ইত্যাদি দেশগুলো জনপ্রিয়। কাজের ভিসার জন্য জার্মান, পর্তুগা, রোমানিয়, হাঙ্গেরি ইত্যাদি উল্লেখযোগ।

কম খরচে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায় 

যে কোন দেশে যাওয়ার আগে খেয়াল রাখতে হবে সেখানে যাওয়ার খরচ কতটা হবে । পশ্চিম ইউরোপের দেশগুলোতে সাধারণত সবথেকে বেশি ব্যয়বহুল সেখানে জীবনযাত্রার মান এবং আয় পুরানো তুলনামূলকভাবে বেশি । পশ্চিম দেশগুলো যেমন ফ্রান্স, জার্মানি, ইতাল, স্পেন, যুক্তরাজ্য অন্যতম । এই দেশগুলোতে কম খরচে ভ্রমণ বা পড়াশুনার জন্য এবং স্বল্প বয়ের আবাসনের সুযোগ খুজে নিতে পারেন। 

কম খরচে ইউরোপ যেতে চাইলে পর্তুগাল আঙ্কেল পোল্যান্ড, রোমানিয়, আলবেনিয়, মালভোদার মতো  দেশগুলোতে যাওয়া যেতে পারে। এদেশগুলোতে জীবনযাত্রার খরচ এবং টিউশন ফি তুলনামূলকভাবে কম থাকে। আবার যুক্তরাষ্ট্র, কানাড, অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে ইউরোপের দেশগুলোতে স্টুডেন্ট ভিসা ও ভিজিট ভিসা প্রাপ্তি যেমন সহজ, তেমনি খরচে অনেক কম।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় যোগ্যতা এবং কাগজপত্র

ইউরোপের অনেক দেশে কাজের দক্ষ তা অভিজ্ঞতা থাকা বাধ্যতামূল। কাজের দক্ষতা যোগ্যতা থাকলে ইউরোপ পারমিট ভিসা পাওয়ার সুযোগ বেড়ে যায়। তাছাড়াও বেশি অভিজ্ঞ সম্পন্ন হলে চাকরির সুযোগ রয়েছে । ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার কারের নির্দিষ্ট কিছু ডকুমেন্ট থাকা প্রয়োজন। যেমন ঃ
  • বৈধ পাসপোর্ট
  •  শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ পত্র
  •  মেডিকেল ফিটনেস সার্টিফিকেট
  •  ভোটার আইডি জাতীয় সনদ পত্র
  • পুলিশ কেয়ারেন্স
  •  ভাষা দক্ষতা সনদ (যদি প্রয়োজন হয়)

কোন সেক্টরে কাজের সুবিধা বেশি

ইউরোপের দেশগুলো উন্নত হওয়ায় এবং বহুমুখী শিল্প খাতের জন্য সবার কর্মসংস্থানের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্য হচ্ছে ইউরোপ। ইউরোপের কোন সেক্টরে কাজের সুযোগ বা সুবিধা বেশি তা অনেকটা দেশের অর্থনীতি শ্রম বাজারের চাহিদা এবং আপনার যোগ্যতার উপর নির্ভর করে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু সেক্টর প্রায় সব ইউরোপিয়ান দেশে বেশি চাহিদা সম্পন্ন। 
  1. স্বাস্থ্যসেবা
  2. আইটি এবং টেকনোলজি
  3. ইঞ্জিনিয়ারিং
  4. লজিস্টিকস ও পরিবহন
  5. হসপিটালিটি ও ট্যুরিজম
  6. কৃষি ও মৌসুম কাজ

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া

ভিসার জন্য আবেদন করার নিয়মাবলী ভিসা প্রদানের কর্তৃপক্ষের উপর নির্ভর করে। সাধারণত, অনলাইনে ভিসা আবেদন পত্র পূরণ করতে হয় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ ঈসা আবেদন করার কেন্দ্রে জমা দিতে হয়। আবেদন করার আগে ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যাদি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া উচিত। ভিসাআবেদন করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে পারেঃ
  • ভিসা ধরনের নির্বাচন
  • অনলাইনে আবেদন
  •  প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ 
  • আবেদন পত্র ও কাগজপত্র জমা দেওয়া
  •  ফী প্রদান
  •  ভিসা স্ট্যাম্পিং
আবেদন করার আগে ভিসা প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে বিস্তারিত জেনে নেওয়া উচিত। ভিসা কর্মকর্তা বাংলাদেশ উপ হাই কমিশন চেন্নাই বরাবর আবেদনকারী কর্তৃক স্বাক্ষরিত একটি কাভার লেটার যেখানে আবেদনকারীর নাম পদবী এবং বাংলাদেশে অবস্থানের সময় অবস্থানের সময় এর সংক্ষিপ্ত বিবরণ উল্লেখ থাকবে। আবেদনকারী ভাই-বোনেরা নিজেদের ভিসা গুলি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে চেক করে নিতে পারেন।

ইউরোপ পারমিট ভিসা পেতে বয়স কত লাগে 

ইউরোপ পারভিন ভিসা পেতে সাধারণত কোন নির্দিষ্ট বয়সের বাধ্যবাধকতা নেই তবে কিছু ক্ষেত্রে ভিসার জন্য আবেদন এবং ১৮ বছর কম বয়সীদের জন্য বাবা-মা বা বৈধ অভিভাবকের তত্ত্বাবধান প্রয়োজন হয়। আবার কিছু দেশে ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য অন্যতম বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি হতে হয়।

মা বাবা বা অভিভাবকদের অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে ১৮ বছরের কম বয়সী কেউ ভ্রমণ করছেন তাদের সীমান্ত অতিক্রম করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রয়েছে। ১২ বছরের কম বয়সী বেলজিয়াম ফ্রান্স জার্মানি এবং নেদারল্যান্ড এর মধ্যে প্রবেশ করার অনুমতি নেই। তবে আপনার বয়স যদি ১৮ বছরের নিচে হয়ে থাকে তাহলে আপনি ব্যতিক্রম দেশগুলোতে স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে যেতে পারেন।

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫

বর্তমান সময়ে ইউরোপ সবসময় আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫ সালে আরও সম্ভাবনার দোয়ার উন্মোচন করেছে। ইউরোপ মহাদেশে যেখানে উন্নত জীবনযাত্রা ,  সুযোগ এবং স্থিতিশীল ভবিষ্যৎ নিয়ে কাজ করেন। কাজের ভিসা সাধারণত সেই দেশের সরকারের কর্তৃত্বে অনুমোদিত হয়ে থাকে যেখানে আপনি কাজ করতে ইচ্ছুক। আপনি যে দেশে কাজ করবেন সে দেশের বৈধ চাকরির দক্ষতা থাকতে হবে।

ইউরোপের প্রত্যেকটি দেশে ওয়ার্ক পারমিট নীতি ভিন্ন। তাই ইউরোপের কোন দেশে যাবে, কি কাজ করবে এবং কি ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন তা নির্ভর করবে ওই দেশের পারমিট নীতির ওপর । সাধারণত ইউরোপের বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে। তবে বেশ কয়েকটি আমাদের দেশে প্রচলিত আছে । যেমন:- ইইউ ব্ল কার্ড ভিসা, জব শিকার ভিস, সিগনাল অর্ক ভিসা স্কিল ওয়ার্ক ভিসা ইত্যাদি।

ইউরোপ পারমিট ভিসা পেতে হলে আপনাকে কিছু টিপস অনুসরণ করতে হবে। টিপসগুলো অনুসরণ করলে আপনার আবেদন প্রক্রিয়া সহজ হবে।

  • আগে থেকেই প্রস্তুতি নিনঃ ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং নিজের সম্পর্কে আগে থেকে জেনে প্রস্তুতি নেওয়া ভালো।
  • ভাষা শিখুন ঃ আপনি যে দেশে যেতে চান সে দেশের ভাষা শিখে নিলে চাকরি সুযোগ বাড়বে।
  • সঠিক তথ্য দিনঃ ভিসার জন্য আবেদনপত্রে কোন ভুল তথ্য দেবেন না। এতে আপনার আবেদন বাতিল হয়ে যেতে পারে।
  • যোগাযোগ তৈরি করুন ঃ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কোম্পানির সাথে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করুন। Linkdin এর মাধ্যমে তাদের সাথে যুক্ত হতে পারেন
  • ধৈর্য ধরুনঃ ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য অনেক সময় নিতে হয় তাই ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে এবং আপনার আবেদনের অগ্রগতি অনুসরণ করুন 
  • বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিনঃ ভিসা সংক্রান্ত বিষয়ে আইনজীবী বিশেষজ্ঞদের কাছে পরামর্শ নিতে হবে

প্রতারণা বা দালাল এড়ানোর প্রয়োজনীয় পরামর্শ

অনেকেই দেখা যায় যে বিদেশ যেতে গিয়ে প্রতারণার বা দালাল চক্রের শিকার হয়ে থাকেন। যা একজন প্রবাসীর ক্যারিয়া নষ্ট করে দিতে পারে। প্রতারণা বা দালাল চক্রের হাতে না পড়ার জন্য আপনি ভিসা এবং পাসপোর্ট প্রক্রিয়া সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিজে গিয়ে চেক করে নিতে পারেন। এছাড়া বৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার জন্য আপনার সকল কাগজপত্র কোন লাইসেন্স প্রাপ্ত এজেন্সির মাধ্যমে অথবা সরকারি ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করবেন।

বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট আছে । তবে প্রাইভেট কোন ওয়েবসাইট থেকে আপনি আবেদন করবেন না কারণ এতে প্রতারণার শিকার হতে পারে। আবার দেখা যায় অনেকে এজেন্সি নকল  ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বা চাকরির লোভ দেখিয়ে প্রতারণা করে থাকেন এর জন্য আপনাকে সরকারি ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে। কারণ অনেক অসৎ এজেন্সি এখনো সক্রিয় রয়েছে এবং মানুষ কে বিভ্রান্ত করে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এজন্য আপনি ভিসা-নিশ্চিত হওয়ার পূর্বেই বড় অংকের টাকা দিবেন না।

কিভাবে ফ্রি ইউরোপ যাওয়া যায়

তরুণদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে মহাদেশটিতে অন্বেষণ করার সুযোগ রয়েছে। কিছু কিছু প্রোগ্রাম আছে যেটার মাধ্যমে ইউরোপে বিনামূল্যে ভ্রমণ করা যায়। যেমন ডিসকভারইইউ, ইউরোপীয় সলিডারিটি কর্পস ওয়ার্ক ওয়ে এবং কাউচ সার্ফিং এর মতো প্রোগ্রামের মাধ্যমে বিনামূল্যে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যাওয়া যায়। ভ্রমণ স্বেচ্ছাসেবকতা থেকে শুরু করে কাজের বিনিময় বা বিনামূল্যে থাকার ব্যবস্থা পর্যন্ত রয়েছে।

বর্তমানে কিছু দেশে ইউরোপের ভিসা পাওয়া খুবই সহজ। দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে পর্তুগাল, ফ্রান , লাটভিয়া , নেদারল্যান্ড , হাংগেরি , সুইজারল্যান্ড ইত্যাদি । আপনি চাইলে দেশগুলোরর ভিসা কিছু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই পেতে পারে। শুধু আবেদন করলেই ইউরোপ যাওয়ার সুযোগ রয়েছে দেশগুলোতে । বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি স্টুডেন্ট ভিসার প্রক্রিয়া সহজ ।

আপনি চাইলে অনলাইন থেকে ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন । সেজন্য আপনাকে প্রথমে দেশটি চয়েস করতে হবে । তারপর আপনাকে ভিসা ফি দিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন । আর আপনি যখন দেখতে চয়েস করবেন বা পছন্দ করবেন তারপর আপনাকে সেই দেশের নিয়মাবলী মেনে ভিসার জন্য আবেদন করবেন ।

শেষ কথাঃ ইউরোপ পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায় 

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া সহজ হলেও সঠিক তথ্য, যোগ্যতা এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। সব সময় সরকারি অনুমোদিত মাধ্যমে আবেদন করবেন যেন আপনি প্রতারণার হাত থেকে বাঁচেন। সঠিক প্রস্তুতি এবং যোগ্যতা থাকলে ইউরোপে বৈধভাবে যাওয়ার স্বপ্ন আপনার পূরণ করা সম্ভব । আপনি যদি আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে ধৈর্য ধরে থাকতে পারেন তাহলে আপনার ইউরো যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ হবে।

ইউরোপ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়া ধরন কিভাবে আবেদন করবেন সবকিছু আলোচনা করা হয়েছে আশা করব আপনি বুঝতে পেরেছেন। এরকম প্রবাস ভ্রমণ গাইড পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইদুল আইটি মাস্টার এর নীতিমালা নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url