রাশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে হলে চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানকে কিছু ধাপ অনুসরণ
করতে হয়। এর মধ্যে আছে মাইগ্রেশন কোটা, বাংলাদেশী শ্রম নিয়োগের
অনুমতি, ওয়ার্ক পারমিট এবং ওর ভিসার জন্য আবেদন করা।
প্রতিবছর রাশিয়া সরকার বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিক সংগ্রহ করে থাকে। বাংলাদেশের
সাথে রাশিয়া সুসম্পর্ক রয়েছে। এ জন্য সরকারিভাবে বাংলাদেশ থেকে
রাশিয়া কাজের ভিসা নিয়ে খুব সহজে অল্প খরচে যেতে পারবেন। তবে চলুন জেনে
নিয়ে কিভাবে রাশিয়া যাওয়া যায়।
রাশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হচ্ছে এমন একটি সুযোগ যার মাধ্যমে বিদেশীন
নাগরিকরা রাশিয়ায় বৈধভাবে কাজ করার অনুমতি পায়। উন্নত অর্থনীতি, বিপুল
কর্মসংস্থানের সুযোগ এবং উচ্চ আয়ের কারণে রাশিয়া বর্তমানে দক্ষ ও অদক্ষ উভয়
ধরনের শ্রমিকের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। এই ভিসা পাওয়ার মাধ্যমে
একজন কর্মী নিরাপদে রাশিয়া যেতে পারেন এবং একই সঙ্গে সেখানে স্থায়ীভাবে কাজের
অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেনি।
রাশিয়া বাংলাদেশীদের ভিসা পাওয়ার অনেকটাই কঠিন হয়ে যায় তবে অনেকটা
ধৈর্য এবং বিভিন্ন নীতিমালা ও পরীক্ষার মধ্য দিয়ে রাশিয়ার ভিসা আপনি সহজে
সংগ্রহ করতে পারবেন। রাশিয়ার জব পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে অনুসন্ধান করতে হবে
রাশিয়ার জব ওয়েবসাইট থেকে। তাছাড়া বাংলাদেশের অনেক দালাল ভাই এজেন্সি রয়েছে
তাদের সাহায্য নিতে পারেন।
আপনি যদি রাশিয়া যেতে চান তাহলে কোন কাজের উপর অভিজ্ঞতা অর্জন করে যাওয়া উচিত।
আবেদনের জন্য নিজে নিজে কিংবা আপনার বিশ্বস্ত কোন এজেন্সি সহযোগিতা নিতে পারেন।
কাজের ভিসা পাওয়া রাশিয়ায় অনেক কঠিন এজন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য পরীক্ষা
নীতিমালার মাধ্যমে সেগুলো সংগ্রহ করতে হয়। আবার আপনি চাইলে সে কাজের ভিসা জন্য
নিজে থেকে ভালো এবং পরিচিত এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারে।
বাংলাদেশ থেকে রাশিয়া যাওয়ার সহজ উপায়
বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে ও বেসরকারিভাবে রাশিয়া ভিসা প্রসেসিং করতে পারবেন।
সরকারিভাবে রাশিয়া গেলে খরচ কম হয় এবং বেসরকারিভাবে রাজশাহী যেতে গেলে খরচ অনেক
বেশি হয়। আপনি চাইলে বোয়েসেলের মাধ্যমে সরকারিভাবে রাস্তায় যেতে পারবেন।
বোয়েসেলের ওয়েবসাইটের রাশিয়া নিয়োগ সার্কুলার প্রকাশ করলে আবেদন করতে হবে।
আবার যদি কেউ চাই তাহলে বেসরকারিভাবে বিভিন্ন এজেন্সির সহযোগিতায় রাশিয়া
ভিসা প্রসেসিং করা যেতে পারে।
রাশিয়া ভিসা প্রসেসিং করতে ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হয়।
বাংলাদেশের রাশিয়া দূতাবাস রয়েছে।। দূতাবাসে গিয়ে রাশিয়া ভিসা আবেদন করতে
হয়। ভিসা আবেদন করার পর নির্দিষ্ট তারিখে ইন্টারভিউ দিতে হয়। রাশিয়া যাওয়ার
সঠিক গাইডলাইন মেনে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলে ভিসা পাওয়ার তুলনামূলক
অনেক সহজ হয়। এভাবে ভিসা প্রসেসিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করলে আপনি খুব
সহজে রাশিয়া যেতে পারবেন।
রাশিয়া যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে রাশিয়া যেতে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় লাখ টাকা লাগে।
বিভিন্ন এজেন্সি কিংবা দালালের মাধ্যমে রাশিয়া যেতে প্রায় ৮ লক্ষ থেকে 12 লক্ষ
টাকা লাগে। রাশিয়া যাওয়ার খরচ ভিসার ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হয়ে থাকে। যেমন
স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, ও আর পারমিট ভিসা ইত্যাদি। বেসরকারিভাবে রাশিয়া
যেতে ভিসা প্রসিদ্ধ করলে খরচ একটু বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে রাশিয়া
স্টুডেন্ট কিনবা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সবচেয়ে খরচ কম হয়ে থাকে।
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে রাশিয়া যেতে চাইলে অনেক টাকার বেশি প্রয়োজন হয়। কারণ
আপনাকে অবশ্যই এজেন্সির সাহায্য নিয়ে ভিসা প্রসেসিং করতে হবে আর পরিচিত লোক
থাকলে তাদের মাধ্যমে একটু অল্প খরচে রাশিয়ার ভিসা পাওয়া সম্ভব। কিন্তু যদি
পরিচিত লোক না থাকে তাহলে বাংলাদেশের কোন দালাল বা এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা
প্রসেসিং করতে হয়। আগের তুলনায় এখন রাশিয়া যেতে অনেক বেশি খরচ হয়। কাজের
উদ্দেশ্যে ওয়ার পারমিট ভিসা এবং অন্যান্য ভিসা সর্বনিম্ন ৯ লক্ষ টাকা থেকে 13
লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
রাশিয়া কাজের ভিসা পেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
রাশিয়া যাওয়ার জন্য ভিসা আবেদন করতে হয়। ভ্রমণের উদ্দেশ্য অনুযায়ী ভিসা
ক্যাটাগরি আলাদা হয়ে থাকে। রাশিয়া যেতে বেশ কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়। ভিসা
আবেদন করার জন্য আপনাকে প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র এবং ডকুমেন্ট দরকার হয়।
যেগুলো ছাড়া আপনি দেশের বাইরে কোথাও যেতে পারবেন না। ভিসা প্রসেসিং করতে
প্রয়োজনে কাগজপত্র নিচে উল্লেখ করা হলো ঃ
জাতীয় পরিচয় পত্র
বৈধ পাসপোর্ট
ব্যাংক স্টেটমেন্ট
পাসপোর্ট সাইজের ছবি
ভ্রমণ রেকর্ড
একাডেমিক সার্টিফিকেট
পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
মেডিকেল ফিটনেস সার্টিফিকেট
রাশিয়া কাজের বেতন কত
রাশিয়া পৃথিবীর সর্ব বৃহত্তম দেশ। এ দেশে বিভিন্ন সেক্টরে বাংলাদেশী কর্মীদের
কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসা নিয়ে রাশিয়া যেতে
আগ্রহীদের রাশিয়া কাজের বেতন সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। বর্তমানে রাশিয়াল কাজের
বেতন প্রায় ৬০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত। তবে কাজের ধরন
অনুযায়ী বেতন ভিন্ন হয়ে থাকে। কাজের বেতন কাজের ধরন, দক্ষতা অভিজ্ঞতা অনুযায়ী
ব্যক্তিবেদে আলাদা হয়।
এই দেশে কাজের সর্বনিম্ন মেথন কাঠামো নির্ধারণ করা হয়েছে। এ দেশে বিভিন্ন
সেক্টরে বিভিন্ন ধরনের কাজের চাহিদা রয়েছে রাশিয়ায় অন্যান্য দেশের
তুলনায় বিশেষ করে এশিয়া মহাদেশের তুলনায় বেতন বেশি হয়ে থাকে। যদি আপনি
রাশিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই কোন কাজে দক্ষ হয়ে যেতে হবে। কারণ যদি আপনি দক্ষ
হয়ে যান তাহলে আপনার বেতন বেশি হবে। যদি আপনার কাজের দক্ষতা বেশি থাকে
তাহলে আপনি ১৫০০ থেকে ১৮০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।
রাশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
রাশিয়ার বিভিন্ন সেক্টরের বিদেশী কর্মীদের কাজের সুযোগ রয়েছে। এই দেশে কাজের
বেতন বাংলাদেশের তুলনায় অনেক বেশি। এদেশে কৃষি সেক্টরে কাজের চাহিদা সবচেয়ে
বেশি রয়েছে। কারণ দেশের আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা অনেক কম। রাশিয়া পৃথিবীর
সর্ববৃহৎ দেশ অনেক অংশ অনাবাদি হয়ে পড়ে থাকে । এসব চাষাবাদের জন্য রাশিয়া
সরকার প্রতি বছর বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের ভিসার জন্য লোক নিয়ে থাকে।
দেশটিতে সব ধরনের কাজের চাহিদা রয়েছে। যেমন কনস্ট্রাকশন শ্রমিক, পেন্টার
ফরম্যান, প্লাম্বার, মেশিন অপারেটর ইত্যাদি কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি রয়েছে।
এছাড়া বিভিন্ন হোটেল কিংবা রেস্টুরেন্টে কাজ করতে পারবেন। উপরের কাজগুলোতে
যেকোনো যে একটিতে আপনি যদি দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বেতন অনেক বেশি হবে। শুধু
রাশিয়াতে নয় ইউরোপের যে কোন দেশে এসব কাজের অনেক মূল্য রয়েছে।
সরকারিভাবে রাশিয়া যাওয়ার উপায়
আপনারা অনেকে রাশিয়া গিয়ে কাজ করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা উপার্জন করতে চান।
কেননা রাশিয়া হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে অন্যতম শক্তিশালী দেশ। তাই সেই দেশে
বেকারত্বের পরিমাণ খুবই কম। আবার বাংলাদেশ থেকে রাশিয়া সরকারি মাধ্যমে যাওয়ার
জন্য আপনার কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে। আপনারা যদি সরকারি মাধ্যমে রাশিয়া
যেতে চান তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। রাশিয়া দেশটি তাদের
প্রতিনিয়ত শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।
আপনারা যদি সরকারিভাবে রাশিয়া যেতে চান তাহলে আপনারা খুব অল্প খরচে রাশিয়া
গিয়ে কাজ করার সুযোগ পেয়ে যাবেন। সরকারিভাবে রাশিয়া যাওয়ার জন্য আপনাদের
রাশিয়া চাকরির বাজারে চাকরি খুঁজে বের করতে হবে। রাশিয়ার চাকরি খোঁজার জন্য
আপনার বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে চাকরি করতে পারবেন। এজন্য রাশিয়ার
জব সাইট ব্যবহার করে সেই দেশে চাকরি করতে পারবেন। রাশিয়ার বিভিন্ন জব
ওয়েবসাইট রয়েছে।
এই ওয়েবসাইট গুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই চাকরি খুঁজে বের করতে পারবেন।
সাইটগুলো হচ্ছে হেড হান্টার, সুপারজব,.mail. ইত্যাদি জব ওয়েবসাইট খুঁজে
রাশিয়ায় দেশে চাকরি খুঁজে বের করতে পারবেন। তাছাড়া আপনারা যদি চাকরি করার জন্য
আন্তর্জাতিক Linkedin ব্যবহার করতে পারেন। এসব জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম
এগুলোতে আপনি চাকরির জন্য আবেদন করতে পারেন। আর চাকরির জন্য আবেদন করার জন্য
অবশ্যই আপনার যোগ্যতা থাকা লাগবে।
আর আপনি যদি অবশেষে চাকরি পেয়ে যান তাহলে আপনাকে অফিশিয়াল চাকরি অফার লেটার
প্রদান করা হবে যা ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে বৈধ উপায়ে রাশিয়া যেতে পারবেন।
তাছাড়া আপনাকে সঠিকভাবে ভিসা সিলেট করতে হবে এবং আপনাকে যাচাই করতে হবে আপনি
রাশিয়ার উচ্চ পর্যায়ের কাজগুলো যোগ্য কিনা। যদি আপনি কোন কাজে যোগ্য হয়ে থাকেন
তাহলে আপনার বেতন বাড়িয়ে দেওয়া হবে।
রাশিয়া যাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন বয়স কত লাগে
বাংলাদেশ ও ভারতের প্রায় অধিকাংশ প্রবাস গামী ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা রাশিয়া
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চাচ্ছেন সেক্ষেত্রে কত বছর বয়স লাগবে সে
সম্পর্কে প্রায় অনেকের ধারণা রাখেন না। যা আপনাদের জন্য আর্টিকেল এর মাধ্যমে খুব
সহজেই জানিয়ে দেব। তবে চলুন জেনে নিই রাশিয়া যাওয়ার জন্য সর্বনিম্ন এবং
সর্বোচ্চ বয়স কত হলে সব থেকে বেশি ভালো হয়।
রাশিয়া যাওয়ার জন্য ভিসা আবেদনকারীর কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হয়। বাংলাদেশ থেকে
কাজের ভিসা নিয়ে রাশিয়া যেতে ভিসা প্রত্যাশীদের বয়স সীমা ২৯ থেকে ৩৫ বছরের
মধ্যে হলে ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে বেশি। স্টুডেন্ট ভিসা প্রত্যাশীরা
16 বছর বয়স হলে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারে। আর যদি টুরিস্ট ভিসার জন্য রাশিয়া
যেতে চান তাহলে সর্বনিম্ন আপনার বয়স ১৮ হতে হবে এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট থাকা
লাগবে।
রাশিয়া সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন উত্তর (FAQ)
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের রাশিয়ার দূতাবাস কোথায়?
উত্তরঃ বাংলাদেশের রাশিয়ার দূতাবাস ঢাকার গুলিস্তানে অবস্থিত।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশ থেকে রাশিয়ার বিমান ভাড়া কত?
উত্তরঃ বাংলাদেশ থেকে রাশিয়া যাওয়ার বিমান ভাড়া ১ লক্ষ থেকে তিন লক্ষ টাকা
হয়ে থাকে।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশ থেকে রাশিয়া কত কিলোমিটার?
উত্তরঃ বাংলাদেশ থেকে রাশিয়া দূরত্ব প্রায় ৪৩৫৬ কিলোমিটার।
প্রশ্নঃ রাশিয়ার সর্বনিম্ন বেতন কত?
উত্তরঃ রাশিয়ার সর্বনিম্ন বেতন ২৫ থেকে ৩০ হাজারের মধ্যে।
প্রশ্নঃ রাশিয়া ভিসা পেতে কতদিন লাগে?
উত্তরঃ রাশিয়ার ভিসা প্রক্রিয়াকরণের সাধারণত ১০ দিনের মধ্যে হয়ে থাকে।
শেষ মন্তব্য: রাশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা - ২০২৫
রাশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে রাশিয়া যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে কিছু ধাপ
অনুসরণ করতে হবে। অবশেষে আপনারা রাজি হওয়ার পারমিট ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন
ধরনের তথ্য জানতে পেরেছেন। তাই আপনাদের মনে কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট
সেকশনে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা ফ্রি হওয়া মাত্রই আপনাদের সাথে যোগাযোগ করব।
বর্তমানে রাশিয়া ফাইল জমা নিচ্ছে কোন ধরনের বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে আপনাদের
আর্টিকেলের মাধ্যমে সকল ডকুমেন্ট পেয়ে যাবেন।
আপনারা যারা রাশিয়া কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান কিন্তু প্রয়োজনে তথ্য জানেন
না তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি সহায়তা করতে পারে। রাশিয়া যাওয়ার প্রক্রিয়া,
খরচ, বেতন সবকিছু এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
এই আর্টিকেলটি যদি আপনার কোন উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের কাছে
শেয়ার করে তাদের উপকৃত করবেন।
ইদুল আইটি মাস্টার এর নীতিমালা নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url